ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকার রোমাঞ্চকর শিরোপার লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে পর্দা নেমেছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম সংস্করণের।
সংক্ষিপ্ত সংস্করণের ক্রিকেটের এই টুর্নামেন্টে নিজেদের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা ঘরে তুলেছে রোহিত শর্মার দল। আসর শেষ হতেই হিসাব-নিকেশ শুরু হয়ে গেছে পরবর্তী তথা ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের। আসন্ন টুর্নামেন্টের আয়োজক হিসেবে থাকছে এশিয়ার দুই দেশ ভারত ও শ্রীলঙ্কা।
যুক্তরাষ্ট্র ও ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছিল ২০ দল। আসন্ন বিশ্বকাপেও সমান সংখ্যক দল অংশ নেবে। চারটি গ্রুপে প্রতিটিতে পাঁচটি করে দল থাকবে।
সদ্য সমাপ্ত বিশ্বকাপের সুপার এইট ও টি-টোয়েন্টির র্যাঙ্কিং বিবেচনায় এরই মধ্যে আসন্ন টুর্নামেন্টের মূলপর্বের টিকিট পেয়েছে ১২টি দল। বাকি ৮টি দল অঞ্চল ভিত্তিক কোয়ালিফায়ার খেলে নিজেদের জায়গা নিশ্চিত করবে।
আয়োজক হিসেবে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূলপর্বে সরাসরি খেলবে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারত ও শ্রীলঙ্কা। এ ছাড়া সর্বশেষ বিশ্বকাপের শেষ আট দল আফগানিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং চমক দেখানো যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের জায়গা নিশ্চিত করেছে।
সদ্য সমাপ্ত বিশ্বকাপে ব্যর্থতার বৃত্তে থাকা পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ডও র্যাঙ্কিং পরবর্তী আসরের মূলপর্বে জায়গা নিশ্চিত করেছে। র্যাঙ্কিংয়ে ষষ্ঠ স্থানে আছে কিউইরা আর বাবর আজমরা আছে সাতে। এ ছাড়া ১১তম অবস্থানে থাকা আয়ারল্যান্ডও মূলপর্বে খেলবে।
আয়োজক হিসেবে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূলপর্বে সরাসরি খেলবে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারত ও শ্রীলঙ্কা। এ ছাড়া সর্বশেষ বিশ্বকাপের শেষ আট দল আফগানিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং চমক দেখানো যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের জায়গা নিশ্চিত করেছে।
১২ দলের পাশাপাশি বাকি ৮ স্পটের জন্য এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ ও আমেরিকা এবং পূর্ব এশিয়ার অঞ্চলভিত্তিক কোয়ালিফায়ারে লড়বে দলগুলো।