পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় পর্যটকদের নতুন আকর্ষণ হিসেবে ভ্রমণ স্পটের সঙ্গে যুক্ত হলো ‘রাখাইন জাদুঘর’। বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জাদুঘরটি পরিদর্শন শেষে উদ্বোধন করেন কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জাহাঙ্গীর হোসেন।
কুয়াকাটার অন্যতম ভ্রমণ স্পট হিসেবে খ্যাত মিশ্রিপাড়া বৌদ্ধ বিহার সংলগ্ন ছোট্ট একটি ঘরের মধ্যে এটি চালু করা হয়েছে। এতে রং-তুলিতে পুরোনো দিনের ইতিহাস-ঐতিহ্য এবং রাখাইনদের পুরোনো দিনের ব্যবহৃত তৈজসপত্র স্থান পেয়েছে, যা পর্যটকদের জানার খোরাকি মেটাবে। এটির প্রতিষ্ঠাতা মিশ্রিপাড়া সিমা বৌদ্ধবিহারের সভাপতি মংলাচিং রাখাইন।
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় পর্যটকদের নতুন আকর্ষণ হিসেবে ভ্রমণ স্পটের সঙ্গে যুক্ত হলো ‘রাখাইন জাদুঘর’। বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জাদুঘরটি পরিদর্শন শেষে উদ্বোধন করেন কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জাহাঙ্গীর হোসেন।
কুয়াকাটার অন্যতম ভ্রমণ স্পট হিসেবে খ্যাত মিশ্রিপাড়া বৌদ্ধ বিহার সংলগ্ন ছোট্ট একটি ঘরের মধ্যে এটি চালু করা হয়েছে। এতে রং-তুলিতে পুরোনো দিনের ইতিহাস-ঐতিহ্য এবং রাখাইনদের পুরোনো দিনের ব্যবহৃত তৈজসপত্র স্থান পেয়েছে, যা পর্যটকদের জানার খোরাকি মেটাবে। এটির প্রতিষ্ঠাতা মিশ্রিপাড়া সিমা বৌদ্ধবিহারের সভাপতি মংলাচিং রাখাইন।
সায়মা নামের একজন পর্যটক জাদুঘরটি পরিদর্শন করে বলেন, ‘আমরা এর আগেও অনেকবার কুয়াকাটায় এসেছি। রাখাইনদের বিষয়ে অনেকের কাছে প্রশ্ন করতে হয়েছে। তবে এ জাদুঘরের মধ্যে সবকিছু তুলে ধরা হয়েছে। এটি পর্যটকদের অনেক জানার তৃষ্ণা মিটাবে।’
জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা মংলাচিং রাখাইন বলেন, আমাদের রাখাইন সম্প্রদায় এখন বিলীনের পথে। তাই রাখাইনদের ইতিহাস ও ঐতিহ্য ধরে রাখতে এ উদ্যোগ নিয়েছি। অনেক সাড়া পেয়েছি। পর্যটকরাও অনেক উপভোগ করছেন। তারা এ জাদুঘরে এসে ২০০ বছর আগের ইতিহাস-ঐতিহ্য ও রাখাইনদের ব্যবহৃত মালামাল, বিলীন হয়ে যাওয়া অনেক তৈজসপত্র দেখতে পাবেন।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা আরও একটি মাইলফলক পূর্ণ করলো। রাখাইনদের নিয়ে পর্যটকদের জানার-দেখার অনেক আগ্রহ থাকে। আশা করি এ আয়োজনটি তাদের পূর্ণতা দেবে।
আমরা উপজেলা প্রশাসন থেকে তারেকদের সার্বিক সহযোগিতা দিব।