কক্সবাজার জেলার সবচেয়ে বড় উপজেলা চকরিয়া। একটি পৌরসভা ও ১৮টি ইউনিয়ন পরিষদের অধীনে রয়েছে ২২১টি গ্রাম।
এসব এলাকার অসংখ্য বাসিন্দা এখন সংযুক্ত আরব আমিরাত প্রবাসী। তাদের কেউ কেউ প্রবাসেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন। এমন প্রবাসীদের মরদেহ বিনা খরচে আমিরাত থেকে দেশে পাঠাতে কাজ করছে চকরিয়া প্রবাসী ফোরাম নামে একটি সংগঠন। তারা ইতোমধ্যে আট জনের মরদেহ দেশে পাঠিয়েছে, যেখানে চকরিয়ার বাইরের প্রবাসীর মরদেহও রয়েছে।
তবে এখন থেকে সংগঠনের পক্ষ থেকে কেবল ফোরামের সদস্যদের মরদেহ দেশে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন চকরিয়া প্রবাসী ফোরামের নেতারা। কক্সবাজারের চকরিয়া বৃহৎ উপজেলা হওয়ায় সংগঠনের সদস্যদের অনুরোধে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান তারা।
সম্প্রতি চকরিয়া প্রবাসী ফোরাম বৃহত্তর দুবাই ও দক্ষিণ শাখার নবগঠিত কার্যনির্বাহী পরিষদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভায় বিষয়গুলো উঠে আসে।
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আব্দুল খালেকের পরিচালনায় ফোরামের সভাপতি ইয়াছিন আরাফাতের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ভারপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা মোহাম্মদ ঈছা।
সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক এস এম মিনার চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সহ সভাপতি আক্তার আহমেদ, রেজাউল করিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম ইকবাল হোসাইন, অর্থ সম্পাদক হাফেজ মোহাম্মদ উসমান গনি, দপ্তর সম্পাদক মহি উদ্দীন বাবুল, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল কাদের ভূট্টু, বৃহত্তর আজমান উত্তর শাখার সভাপতি মুহিদুল ইসলাম চৌধুরী মুহিত, বৃহত্তর আজমান দক্ষিণ শাখার সিনিয়র সহ সভাপতি আব্দুল মান্নান।
আরও উপস্থিত ছিলেন বৃহত্তর দুবাই উত্তর ও দক্ষিণ শাখার সহ সভাপতি মৌলানা আব্দুল গফুর, সাধারণ সম্পাদক মৌলানা আবদুল মান্নান, সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল আবছার ও লতিফুল ইসলাম ভুট্টো, দপ্তর সম্পাদক হাফেজ মিজানুল করিমসহ আরও অনেকে।
অন্য দায়িত্বশীলদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বেলাল উদ্দীন, রাসেদুল হাসান, কাজল শীল, মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম, মাওলানা শাহ আল, মামুনুর রশিদ, মোক্তার আহমেদ, রবিউল ইসলাম রবি, নুরুল আমিন মুন্না প্রমুখ।
সিনিয়র সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা ইলিয়াস, মোহাম্মাদ হেলাল খান, আবু শমা, মহিউদ্দীন, মোহাম্মদ সেলিম, আবু তাহের, আব্দুল্লাহ সহ অসংখ্য চকরিয়া প্রবাসী।